যে ইতিহাস জানে না দেশের ৯৯.৯% জনগন
------------------------------ -----------
১৬ই ডিসেম্বর আমরা বিজয় দিবস পালন করি।
অথচ এ দিনটিতেই বাঙ্গালির বিজয় ছিন্তাই করা হয়েছিল।
কারা করেছিল আরেকটু পড়লেই বুঝতে পারবেন।
১৬ই ডিসেম্বর সম্মিলিত মিত্র বাহীনির কাছে পাক বাহীনির আতবসমর্পন করার কথা ছিল।
কিন্তু রেসকর্স ময়দানে ১৬ই ডিসেম্বর পাক বাহিনি ইন্ডিয়ান বাহীনির কাছে আতব সমর্পন করে,...
তাও আবার এ শর্তে যে, ৭১ এ যুদ্ধি সংহতিত হয় পাকিস্তান এবং ইন্ডিয়ার মদ্ধে।
রেসকর্স ময়দানে একজন বাঙ্গালি সেনা অফিসার কে পর্যন্ত থাকতে দেয়া হয়নি।
৭১ এ বাংলাদেশ বাহিনির প্রধান ছিল জেনারেল ওসমান।তিনি যাতে রেসকর্স ময়দানে উপস্থিত হতে না পারেন সেজন্য সুকৌশলে আগেই তাকে জোর পুর্বক সিলেট পাঠিয়ে দেয়া হয়। অথচ তার প্রবল ইচ্ছা ছিল রেসকর্স এ বাঙ্গালি বাহিনির প্রতিনিধিত্ব করার। তাকে কেন থাকতে দেয়া হয়নি এতখনে নিশ্চয় আপনারা বুঝতে পারছেন।
এখন প্রশ্ন হল ১৬ই ডিসেম্বর জদি পাক বাহিনি শুধুমাত্র ইন্ডিয়ান বাহীনির কাছে আতবসমর্পন করে থাকে তাহলে কিভাবে ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবস হয়?
#উল্লেখ্য রেস্কর্স মৈদানে পাকবাহীনি শুধুমাত্র ইন্ডিয়ান বাহীনির কাছে আত্নসমর্পন করে এবং চুক্তি পত্রে কথাও বাংলাদেশ কথাটি লেখা হয়নি। বরং লেখা হয়েচে ইন্ডিয়া এবং পাকিস্তানের মদ্ধে যুদ্ধ।
এভাবে সুকৌশলে ইন্ডিয়ানরা আমাদের বিজয় জোর করে কেড়ে নেই যে কারনে পাকবাহিনীরা বাঙ্গালির কাছে পরাজয় স্বীকার করতে হয়নি।
আফসোস কিছু কিছু বাঙ্গালি এখন ভারতকে আব্বা ডাকে।
Miah Mohammad Abu Musa
------------------------------
১৬ই ডিসেম্বর আমরা বিজয় দিবস পালন করি।
অথচ এ দিনটিতেই বাঙ্গালির বিজয় ছিন্তাই করা হয়েছিল।
কারা করেছিল আরেকটু পড়লেই বুঝতে পারবেন।
১৬ই ডিসেম্বর সম্মিলিত মিত্র বাহীনির কাছে পাক বাহীনির আতবসমর্পন করার কথা ছিল।
কিন্তু রেসকর্স ময়দানে ১৬ই ডিসেম্বর পাক বাহিনি ইন্ডিয়ান বাহীনির কাছে আতব সমর্পন করে,...
তাও আবার এ শর্তে যে, ৭১ এ যুদ্ধি সংহতিত হয় পাকিস্তান এবং ইন্ডিয়ার মদ্ধে।
রেসকর্স ময়দানে একজন বাঙ্গালি সেনা অফিসার কে পর্যন্ত থাকতে দেয়া হয়নি।
৭১ এ বাংলাদেশ বাহিনির প্রধান ছিল জেনারেল ওসমান।তিনি যাতে রেসকর্স ময়দানে উপস্থিত হতে না পারেন সেজন্য সুকৌশলে আগেই তাকে জোর পুর্বক সিলেট পাঠিয়ে দেয়া হয়। অথচ তার প্রবল ইচ্ছা ছিল রেসকর্স এ বাঙ্গালি বাহিনির প্রতিনিধিত্ব করার। তাকে কেন থাকতে দেয়া হয়নি এতখনে নিশ্চয় আপনারা বুঝতে পারছেন।
এখন প্রশ্ন হল ১৬ই ডিসেম্বর জদি পাক বাহিনি শুধুমাত্র ইন্ডিয়ান বাহীনির কাছে আতবসমর্পন করে থাকে তাহলে কিভাবে ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবস হয়?
#উল্লেখ্য রেস্কর্স মৈদানে পাকবাহীনি শুধুমাত্র ইন্ডিয়ান বাহীনির কাছে আত্নসমর্পন করে এবং চুক্তি পত্রে কথাও বাংলাদেশ কথাটি লেখা হয়নি। বরং লেখা হয়েচে ইন্ডিয়া এবং পাকিস্তানের মদ্ধে যুদ্ধ।
এভাবে সুকৌশলে ইন্ডিয়ানরা আমাদের বিজয় জোর করে কেড়ে নেই যে কারনে পাকবাহিনীরা বাঙ্গালির কাছে পরাজয় স্বীকার করতে হয়নি।
আফসোস কিছু কিছু বাঙ্গালি এখন ভারতকে আব্বা ডাকে।
Miah Mohammad Abu Musa
ফটোতে লেখা ৯৫০০০ পাকিস্তানি সেনা আত্মসমর্পণ করছে ইন্ডিয়ার কাছে ১৯৭১ !!
এই ফটোটা আমি এক পাকিস্তানি ভাইয়ের প্রোফাইল থেকে কপি করেছি..
বাঙালিরা বুঝে ওরা স্বাধীন কিন্তু ওদেরযে ইন্ডিয়া পাকিস্তানের গুলামী থেকে মক্ত করে নিজের গুলাম বানিয়ে এখেছে তার কোনো খবরই নাই আজ বাঙালিদের..
পাকিস্তানের মুতাবিক ওরা ৭১ বাঙালি মুসলিমদের কাছে পরাজিত হয়নি,পরাজিত হয়েছে একতা হিন্দু রাষ্ট্র ইন্ডিয়ার কাছে..
আমি যদিও কোনো পক্ষ নিচ্ছিনা কারণ এইসব জাতীয়তাব্দের ভিত্তিতে যুদ্ধ আমি সমর্থন করিনা..শুধু ওই যুদ্ধ সমর্থন করি যেইটা আল্লাহর দীনকে উচু করার জন্য এবং বাতিল শক্তিকে নিচু করার জন্য লরা হয় !! Abu Musliim
এই ফটোটা আমি এক পাকিস্তানি ভাইয়ের প্রোফাইল থেকে কপি করেছি..
বাঙালিরা বুঝে ওরা স্বাধীন কিন্তু ওদেরযে ইন্ডিয়া পাকিস্তানের গুলামী থেকে মক্ত করে নিজের গুলাম বানিয়ে এখেছে তার কোনো খবরই নাই আজ বাঙালিদের..
পাকিস্তানের মুতাবিক ওরা ৭১ বাঙালি মুসলিমদের কাছে পরাজিত হয়নি,পরাজিত হয়েছে একতা হিন্দু রাষ্ট্র ইন্ডিয়ার কাছে..
আমি যদিও কোনো পক্ষ নিচ্ছিনা কারণ এইসব জাতীয়তাব্দের ভিত্তিতে যুদ্ধ আমি সমর্থন করিনা..শুধু ওই যুদ্ধ সমর্থন করি যেইটা আল্লাহর দীনকে উচু করার জন্য এবং বাতিল শক্তিকে নিচু করার জন্য লরা হয় !! Abu Musliim
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন